চিয়া সিড এর পুষ্টিগুণ কি ?
চিয়া সিট ছোট হতেও পারে কিন্তু এর অবিশ্বাস্য পুষ্টিগুণ আছে চিয়া সিটে আছে খনিজ পদার্থ ফাইবার ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট আছে ।চিয়া বীজ হৃদপিণ্ড এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। রক্তের শর্করা ব্যবস্থাপনা উন্নতি করে শরীরের হাড়কে শক্তিশালী করে।চিয়া বীজ রান্নার কাজে ব্যবহারের সাথে সাথে আরো বহুমুখী কাজে ব্যবহার করা হয়।
দুধের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি ক্যালশিয়াম কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি পাওয়া যায় এবং পালংশাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি আয়রন কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম থাকে। আপনাদেরকে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম নিচে দেখানো হবে ।
চিয়া বীজ এর উপকারিতা
চিয়া বীজ হার্ড সুস্থ রাখে, শক্তি এবং কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে , রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো শক্তিশালী করে , ওজন কমাতে সহায়তা করে , ব্লাড সুগার বা রক্তের জিনিস চিনি স্বাভাবিক রাখে , শরীর থেকে টক্সিক বা বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয় , প্রদাহ জনিত সমস্যা দূর করে , ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে , হজমে সহায়তা করে , হাঁটুর জয়েন্ট ব্যথা দূর করে , ত্বক চুল ও নখ সুন্দর রাখে , অ্যাটেনশন ডিফেন্সিটি হাইপার একটিভ করে ।ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ?
250 ml পানিতে এক চামচ চিয়া বীজ নিয়ে ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে। এরপর স্বাদ বাড়ানোর জন্য কমলার রস , লেবুর রস , ডালিমের রস , সামান্য লবণ এবং গোলমরি চের গুঁড়া বা মধু মিশাতে পারেন।
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও দুধে সঙ্গে খেলে কি হয়?
দুধের সঙ্গে চিয়া সীড কোন ধরনের সমস্যা হয় না। দুধে চিয়া সীড মেশালে এর মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে । এই ফাইবার মেটাবলিজম রেট বাড়িয়ে ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের মত বড় সমস্যা দূরে রাখে এবং কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে অনেক পরিমাণে সাহায্য করে। রক্তের সরকারের মাত্রা কে বাড়তে দেয় না। দুধের সাথে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম হলো 250ml দুধের সাথে এক চা চামচ চিয়া সিড ।চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম আরো অনেক নিয়ম আছে তবে এটি অনেক উল্লেখযোগ্য।চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভাল ?
চিয়া সিডে অনেক পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন ধারণ করে এবং নিরামিষ ও ভিটামিন মিনারেল সম্পূর্ণ হয়। এছাড়াও কিডনির জন্য ভালো হয় কারণ এটি শরীরের মধ্যে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে আর চিয়া সিড কিডনির জন্য ক্ষতিকর নয় বরঞ্চ এটি অনেক উপকার করে।
Post a Comment