রান্না ছোলা নাকি কাঁচা ছোলা?

ছোলা আমরা বিভিন্নভাবে খেতে পারি যেমন কাঁচা সিদ্ধ বা পানিতে ভিজিয়ে। কাঁচা ছোলা রাত্রেবেলা ভিজিয়ে সকালবেলা আদার সাথে খেলে প্রচুর পরিমানে আমি এবং এন্টিবায়োটিক পাওয়া যায়। আমি আমাদের শরীরে শক্তি দেয় এবং এন্টিবায়োটিক আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে

এছাড়াও ছোলার ভিতরে ভিটামিন প্রোটিন ফাইবার এই তিনটির সঙ্গে আরও আরো অনেক পুষ্টির উপাদান পাওয়া যায়। তবে ছোলার ভিতরে ফ্যাট এর পরিমাণ খুব কম থাকে। এজন্য ছোলা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়

রান্না ছোলা খেলে কি ওজন বাড়ে?

পুষ্টিবিদদের মতে ছালাতে খুবই অল্প পরিমাণে ক্যালরি থাকে এজন্য ছোলা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।  এবং এর ভিতরে প্রচুর ফাইবার থাকার জন্য অনেকক্ষণ পেট ভারী হয়ে থাকে। ছোলার মধ্যে অনেক পরিমাণে ভিটামিন থাকাই ছোলা খেলে ত্বক সুন্দর হয় এবং চুল মসৃণ  হয়। 

প্রতিদিন কি পরিমান ছোলা খাওয়া উচিত?

কোন ব্যক্তি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ১০০ গ্রাম ভিজানো ছোলা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং তিনি সুস্থ থাকবেন।অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে, কাঁচা ছোলা কখন খাওয়া উচিত ।কাঁচা ছোলা কখন খাওয়া উচিত? অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে এটি,প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে ৪০ থেকে ৫০ গ্রাম ছোলা খেলে শরীরের জন্য খুব উপকারী মনে করেন পুষ্টিবিদরা।

কাঁচা ছোলার গুনাগুন কি?

কাঁচা ছোলাই রয়েছে কার্বোহাইড্রেট প্রোটিন এবং ফাইবার এগুলো হজম ধীরগতি করে দেয়। খালি পেটে কাঁচা ছোলা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায় এবং টাইপ ২ এর ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এর ভিতরে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং প্রোটিন এবং এর মধ্যে ক্যালরি খুব কম পরিমাণে থাকে।






Post a Comment

Previous Post Next Post