নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা ?

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা ?


প্রতিদিন বা নিয়মিত নিম পাতা খেলে বিভিন্ন ধরনের উপকার হয়ে থাকে যেমন । হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে , কাশি সর্দি নিরাময় করে ,কৃমি সমস্যা দূর করে থাকে,  বমি বমি ভাব দূর করে থাকে । নিম পাতা এমনিতে খেলে চোখের ,ব্যাধি ত্বকের  , আলসার বা পেট ব্যথা , কুষ্ঠ রোগ , ডায়াবেটিস এবং হৃৎপিণ্ডের রোগের অবসান হয় ।

 নিম গাছের ব্যবহার ?

নিম পাতার আমরা বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে থাকে । যেমন আমরা নিম গাছের পাতা ডাল এবং ফল ব্যবহার করে থাকে বিভিন্ন ধরনের কাজে ।

ডায়াবেটিসের জন্য অনেক উপকার হয় ।

ডায়াবেটিসের জন্য অনেক উপকার হয় যদি প্রতিদিন সকালবেলা খালি পেটে দশটি কচি নিমপাতা সাথে পাঁচটি গোল মরিচের বেটে গ্রহণ করতে হবে বা খেতে হবে তাহলে এটি ডায়াবেটিসের জন্য অনেক উপকারী ডায়াবেটিস এর কমিয়ে দেয় । চর্মরোগের জন্য এইভাবে নিম পাতার গ্রহণ বা সেবন করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

নিম পাতা বেটে মুখে মাখলে কি হয় ?

নিমপাতা এন্ডি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকায় নিয়মিত ব্যবহারে অনেক রোগের সমাধান হয় যেমন । ব্ল্যাকহেড ব্রো এর মত আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে থাকে । এর সাথে সাথে নিমপাতা টি ব্যবহার করলেও মুখের ভিতরে যেসব তেল থাকে সেগুলো বের করে এবং লোমকূপে থাকা ময়লা গুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে থাকে । 

নিম পাতা বাটা চুলে দিলে কি হয়?

নেমে থাকা এন্ট্রি ফাঙ্গাস উপাদানের জন্য চলে খুশকি হয় না এবং চুল ইটিং বা চুলকানি যেসব সমস্যাগুলো থাকে সেগুলো দূর। চুল মোটা শক্ত এবং মজবুত করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে নিম পাতার ব্যবহারে।

 মিমের পাতার ভিতরে বিভিন্ন ধরনের উপাদান থাকে যার মধ্যে হচ্ছে ভিটামিন ই , ফাটিয়ে এসিড , এবং আরও বিভিন্ন ধরনের উপাদান থাকে যেমন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর কারনে চুল পড়া কমে এবং চুলের গোড়া মজবুত হয়।

নিম পাতা কিভাবে ফ্রিজে রেখে ব্যবহার করা যায় ।

নিম পাতা ভালোভাবে সিদ্ধ করে সেই সিদ্ধ করা  নিম পাতার পানি গুলো বোতলে ভরে সেগুলো ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখা যাবে এবং যাদের চুলকানি থাকে স্কিনে বা শরীরে দুর্গন্ধ তারা এটি ফেসপ্যাক বা বিভিন্ন ধরনের রসুন বা তেলের সাথে সাথে ব্যবহার করতে পারবে । 

Post a Comment

Previous Post Next Post