লটকন আমাদের শরীরের জন্য প্রচুর পরিমাণে উপকারে এবং লটকনে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে চলুন আজকে আমরা জেনে নিই লটকনের খেলে কি কি ধরনের উপকার পাবো আমরা।
লটকন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং বি ওয়ান,আয়রন আমাদের শরীরে রক্তশূন্যতা দূর করে এবং কোন ব্যক্তি যদি রক্ত শূন্যতায় ভোগে তাহলে লটকন খেলে খুব তাড়াতাড়ি রক্তের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে যায় এবং বি ওয়ান হলো কার্বোহাইড্রেট শক্তিতে রূপান্তর হয় নায়ু ভালো হয় এবং নার্ভ সিস্টেমকে আরো দ্রুত করে।
লটকনে প্রচুর পরিমাণে এসিড থাকে যা আমাদের শরীরের গঠন এবং এবং আমাদের কোষ কে সুস্থ রাখে।
লটকন ফল খেলে বমি বমি ভাব দূর করে এবং এর সঙ্গে মনকে চাঙ্গা করতে সাহায্য করে। আবার লটকনের পাশাপাশি লটকনের মূল বা সিকর আর পতা ঔষধি কাজে ব্যবহার করা হয়।
ওপরে যেসব উপাদান গুলোর কথা বলা হলো এসব উপাদান একজন গর্ভবতী নারী শরীরে রক্ত তৈরি করতে এবং বাচ্চার হাড় এবং শরীর গঠন করতে প্রচুর পরিমাণে উপকার করে।
প্রায় মহিলার গর্ভাবস্থার সময় বমি বমি ভাব লাগে আর লটকন খেলে বমি বমি ভাব দূর হয়ে যায় এবং বমি হয় না।
লটকনের উপকারিতা কি? এবংগর্ভাবস্থায় লটকন খাওয়া যাবে কিনা।
লটকন ফল খেলে বিভিন্ন ধরনের উপকার হয়ে থাকে আমাদের শরীরে এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু হল ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় খাবার-দাবারের রুচি বাড়ায় এবং এর পাশাপাশি আমাদের প্রতিদিনের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকেও লটকন খেলে মুক্তি পাওয়া যায় যেমন হাত পা ফেটে গেলে লটকন খেলে হাত পা ফাটা ভালো হয়ে যায় এবং ঠোট ফাটা ও ভালো হয়ে যায়।লটকন খেলে কি কি ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় তাস সম্পূর্ণরূপে নিচে বোঝানো হবে।
লটকনের ভিতর থাকে প্রচুর পরিমানে খনির পদার্থ যেগুলো আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রচুর পরিমাণে বাড়িয়ে দেয় এবং যেকোনো রোগ থেকে তাড়াতাড়ি মুক্তি পেতে সাহায্য করে।লটকন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং বি ওয়ান,আয়রন আমাদের শরীরে রক্তশূন্যতা দূর করে এবং কোন ব্যক্তি যদি রক্ত শূন্যতায় ভোগে তাহলে লটকন খেলে খুব তাড়াতাড়ি রক্তের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে যায় এবং বি ওয়ান হলো কার্বোহাইড্রেট শক্তিতে রূপান্তর হয় নায়ু ভালো হয় এবং নার্ভ সিস্টেমকে আরো দ্রুত করে।
লটকনে প্রচুর পরিমাণে এসিড থাকে যা আমাদের শরীরের গঠন এবং এবং আমাদের কোষ কে সুস্থ রাখে।
লটকন ফল খেলে বমি বমি ভাব দূর করে এবং এর সঙ্গে মনকে চাঙ্গা করতে সাহায্য করে। আবার লটকনের পাশাপাশি লটকনের মূল বা সিকর আর পতা ঔষধি কাজে ব্যবহার করা হয়।
গর্ভাবস্থায় লটকন খাওয়া যাবে কি যাবে না ?
এখন আমরা যা আপনাদেরকে জানাবো যে লটকন কি গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে কি যাবে না এলে ভালো দিক এবং এর খারাপ দিক। ওতে 100 গ্রাম লটকনে থাকে ম্যাগনেসিয়াম,পটাশিয়াম,প্রোটিন,ফ্যাট,বি ওয়ান ইত্যাদি।ওপরে যেসব উপাদান গুলোর কথা বলা হলো এসব উপাদান একজন গর্ভবতী নারী শরীরে রক্ত তৈরি করতে এবং বাচ্চার হাড় এবং শরীর গঠন করতে প্রচুর পরিমাণে উপকার করে।
লটকন খাওয়ার ভালো দিক গর্ভবতীর জন্য।
গর্ভবতী সময়ে একজন গর্ভবতী মহিলার প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন ধরনের রোগ আক্রান্তের সম্ভাবনা থাকে এজন্য একজন গর্ভবতী মহিলার প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ফিগার প্রয়োজন হয় আর লটকনে ভিটামিন সি এ পরিপূর্ণ থাকে এজন্য খুবই প্রয়োজনীয়।এছাড়াও লটকনে একটি কোয়াতে রয়েছে ৯২ কিলো ক্যালরি অবাক করা বিষয়ে কাঁঠালের দ্বিগুণ পরিমাণে চালনে থাকে লটকনে।
প্রায় মহিলার গর্ভাবস্থার সময় বমি বমি ভাব লাগে আর লটকন খেলে বমি বমি ভাব দূর হয়ে যায় এবং বমি হয় না।
Post a Comment